তেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত

আমি জানি আপনারা অনেকেই তেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে চাইছেন। কিন্তু ঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না।আজকে আমি আপনাদেরকে সঠিক তথ্যের মাধ্যমে জানাবো তেল খেলে কি উপকার হয়।


তেল খেলে আমাদের শরীরে অনেক উপকার হয়। তেল নিয়ে নিচ কিছু পয়েন্ট আলোচনা করা আছে।আলোচনাটুকু পড়ার অনুরোধ রইলো।

ভূমিকা

তেল খাওয়ার উপকারিতা, তেল খেলে আমাদের শরীরের অনেক উপকার হয় তিনি প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি আছে আমাদের শরীরকে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। তেলে প্রচুর পরিমাণ ইনু এবং ভিটামিন এ ডি ই রয়েছে। যা আমাদের শরীরে অতীত প্রয়োজনীয়। ভিটামিন এ ডি ই  যদি আমাদের শরীরে না থাকে তাহলে আমাদের চলাফেরা করা প্রায় অসম্ভব।

তেল আমাদের শরীরের এনার্জি যোগায়।এনার্জি আমাদের প্রত্যেকটি মানুষের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। তাই আমাদের দৈনন্দিন খাবারের তেল রাখার টা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুন:পানি খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে  বিস্তারিত

তেল খাওয়ার উপকারিতা

তেল খাওয়া আমাদের শরীরের পক্ষে অনেক উপকারী। তেলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ ডি ই থাকে। যা শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। তেল রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এমন কি তেল আমাদের শরীরের অনেক রোগের আক্রান্ত হাত থেকে রক্ষা করে। তেল আমাদের ত্বক এবং চুলেকে ভালো রাখে। তেল আমাদের হার্টের জন্য অনেক ভালো।

সরিষার তেল

সরিষার তেল। যা আমাদের কাছে অতি একটি নাম। এই খাওয়ার উপকারিতা। সরিষার তেল আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি।তেল খাওয়ার উপকারিতা।সরিষার তেল দিয়ে রান্না করলে যেমন অন্যরকম একটি স্বাদ নিয়ে এসে দেয় তেমন এই সরিষার তেল ফেয়ে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাই।সরিষার তেলে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি রয়েছে সরিষার তেলে থাকা উপস্থিত ওমেগা এসিড প্রদান কমাতে সাহায্য করে।

অলিভ অয়েল তেল

অলিভ অয়েল তেল। এটি আমরা অনেক কাজে ব্যবহার করে থাকি। যেমন রান্নার কাজে। শরীরের যত্ন নিতে ইত্যাদি। অলিভ অয়েল তেল টি আসে  জলপাই থেকে। জলপাইকে মেশিনের সাহায্যে গলিয়ে তা থেকে প্রক্রিয়াজাতকরণ করে তেল তৈরি করা হয়নি। এটি গোটা বিশ্বের প্রচলিত রয়েছে। আমার জানামতে বিশ্বের প্রায় অর্ধেক জলপাই দিয়েই তেল তৈরি করা হয়।

কারণ জলপাইয়ের তেল গোটা বিশ্বের কাছে ব্যাপক পরিমাণ চাহিদা রয়েছে। কারণ, জলপাইয়ের তেল আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব উপকারী। তেল খাওয়ার উপকারিতা।এই তেল খেলে গ্যাসের মাত্রা কম থাকি।

এই তেল শরীরের জন্য প্রচুর পুষ্টিকর। আমাদের শরীরের কোন জায়গায় ব্যথা হলে বা কেটে গেলে যদি সেখানে তেল দিয়ে ম্যাসেজ করা হয় তো খুব দ্রুত সুস্থ হওয়া যাই।জলপাই তেল ত্বককে ফর্সা রাখতে সাহায্য করে।

তিলের তেল

তেল খাওয়ার উপকারিতা। তিসি ইতি জমিতে চাষ করা হয়নি। সেখান থেকে তিশির বীজ সংগ্রহ করা হয়নি। এবং বিচকে শুকানো হয়। তিসি বিচকে মেশিনের সাহায্যে তিসি তা থেকে রস বের করে সেকি আবার অন্য মেশিনে প্রক্রিয়া জাতের মাধ্যমে তেল বের করা হয়নি। তিসির তেল আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করি, চুলে ব্যবহার করি,

শরীরে ব্যবহার করি, ইত্যাদি অনেক কাজে ব্যবহার করে থাকি। এই তেলের রং তেলের রং এর থেকে একটু ভিন্ন। যেমন এই তেলের রং হালকা লাল বাহ হলুদ হয়ে থাকে। লেটেলে অনেক পরিমাণ ক্যালোরি। তিলে তিলে সিসা মলিন এবং সিসামল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।তেল খাওয়ার উপকারিতা যাবি রেডিকেল থেকে রক্ষা করে।

সূর্যমুখী তেল

সূর্যমুখী তেল। সূর্যমুখী গাছ কৃষকরা চাষ করে। চাষ করার পর যখন গাছটি বড় হয়ে পরিপূর্ণ একটি ফুলে রূপান্তরিত হয় তারপরেই সেই ফুলটি শুকিয়ে থেকে বীজ সংগ্রহ করে। এবং সেই ব ওপ্রিয়া জাতকরণ করি তিলে রূপান্তর করে।সূর্যমুখী তেলে পরিমাণ লিনোলিক এসিড অলিক এসিড ইত্যাদি রয়েছে। আবার ভিটামিন ই ও প্রচুর পরিমাণে রয়েছে।


তেল খাওয়ার উপকারিতা এই সূর্যমুখী তেল গোটা বিশ্বে জনপ্রিয় এবং এর ব্যাপক পরিমাণ চাহিদা রয়েছে। সূর্যমুখী তেলে ভিটামিন ই রয়েছে যা শরীরের শক্তি যোগায় এবং আন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। সূর্যমুখী তেল খেলে হজম শক্তি বাড়ি সমস্যা দূর করেন। সূর্যমুখী তেল ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

সূর্যমুখী তেলে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম রয়েছে যা সাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সূর্যমুখী তেলে অতিরিক্ত ক্যালোরি বিভিন্ন এসিড তে এটি সরাসরি ব্যবহার করা উচিত না অন্যান্য তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করা উত্তম।

নিমিত তেল

এল খাওয়ার উপকারিতা। মিমের তেল। যা আমাদের অতি পরিচিত একটি তেল।মিমের তেলের সবথেকে উপকারী দিক হচ্ছে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। যেমন এলার্জি চুলকানি ব্রণ অন্যান্য অনেক সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়। আবার নিমে তেল আমরা চুলেও ব্যবহার করে থাকি তেল এর জন্য খুবই উপকারী কারণ,

মিমের তেল চুলের গোড়া শক্ত করে, চুলকে মজবুত করে সতেজ রাখি, এবং চুলকে খুব দ্রুত লম্বা করতে সাহায্য করে।অনেক সময় মিমের তেল পোকামাকড় তাড়াতেও সাহায্য করে। নেমে দিলে অধিক পরিমাণ গন্ধ হয় জাত তীব্রতা অনেক এটি পোকামাকড় সহ্য করতে পারে না তাই পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পেতে এটি আমরা ব্যবহার করতে পারি।

তেল খাওয়ার আপকারিতা

তেল খাওয়ার অপকারিতা। তেল আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর একটি জিনিস। অতিরিক্ত তেল খেলে শরীরে চর্বি জমাট বাঁধে আজকে শরীরকে অন্যরকম একটি আকৃতিতে রূপান্তর করে যা থেকে আমাদের শরীরে মারাত্মক মারাত্মক রোগে হয়। অতিরিক্ত তেল খেলে ক্যান্সারে আরো সম্ভাবনা থাকে।


তেলে অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যালরি থাকাই চর্বি ওজন বেড়ে যায় এবং নানা সমস্যায়। তেল খেলে রক্তের চাপ ও বেড়ে যায় রক্তে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত মাত্রায় তেল চাপেসৃষ্টি করে এবং লিভার ডিজিটের গ্যাস্টিকের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত তেল খেলে ব্রণ বের হয় ইত্যাদি অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নাই।

লেখক এর মন্তব্য

তেল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে শরীরের জন্য  অনেক ক্ষতিকর। কোন কিছুই অতিরিক্ত ভালো না। তেল ও আমাদের নিয়ম করে থেতে হবে। আমার আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয়-স্বজন বা কাছের বন্ধুদের কাছে দিবেন। এবং তাদেরকেও পড়ার সুযোগ করে দেবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url